প্রতিনিধি।।
অসর্তকভাবে অতিরিক্ত বালাইনাশক প্রয়োগের ফলে পরিবেশ হুমকির মুখে পড়ে। মানব দেহে ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগ দেখা দেয়। কৃষকের উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়। নিরাপদ পদ্ধতি অনুসরণ না করে কীটনাশক প্রয়োগের ফলে কৃষক নানাভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। জমিতে কীটনাশক প্রয়োগের পর জমি হতে পানি চুয়ে বিভিন্ন জলাশয়ে পড়ায় পানি বিষাক্ত হয়ে মাছের উৎপাদন ব্যাহত হয়।
কুমিল্লায় আয়োজিত বালাইনাশক প্রয়োগের সঠিক পদ্ধতি ও সতর্কতা বিষয়ক জনসচেতনতামূলক র্যালির পূর্বে আয়োজকরা এই সব তথ্য জানান।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের(বাকৃবি) কীটতত্ত্ব বিভাগের বাস্তবায়নে এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার(এফএও) অর্থায়নে আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র(বারি) কুমিল্লার গবেষণা মাঠে সোমবার এই র্যালির আয়োজন করা হয়। বাকৃবি কৃষিতত্ত্ব বিভাগের প্রকল্প প্রধান প্রফেসর ড. গোপাল দাসের নেতৃত্বে র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন,কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) কুমিল্লার ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক কৃষিবিদ শেখ মোঃ আজিজুর রহমান, তেলজাতীয় প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার কৃষিবিদ মোঃ আবু তাহের, কুমিল্লা অঞ্চলের উপজেলা কৃষি অফিসার, উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার, কৃষক, বীজ ও কীটনাশক ডিলাররা।
মোবাইল: ০১৭১৭-৯১০৭৭৭
ইমেইল: newsamod@gmailcom
www.amodbd.com