নিউজ ডেস্ক।।
মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে চলতি বছরের (২০২০) হজ কার্যক্রমে সৌদি আরবে অবস্থানরত মুসল্লি ছাড়া অন্য কোনো দেশের মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাননি। এবার খুবই সীমিত সংখ্যক মুসল্লির অংশগ্রহণে হজ পালিত হয়। এখনো পর্যন্ত ওমরাহ হজের কার্যক্রম শুরু হয়নি। তবে আগামী বছরের হজ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবেন- এমন প্রত্যাশা নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছেন অনেকেই।
[caption id="attachment_1158" align="aligncenter" width="1019"] বিজ্ঞাপন[/caption]
ইতোমধ্যেই ধর্ম মন্ত্রণালয় আগামী বছরের হজের জন্য প্রাক-নিবন্ধন চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালে হজে যেতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের জন্য আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রাক-নিবন্ধনের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে।
সৌদি আবরের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের চলতি বছরের চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ৩৭ হাজার ১৯৮ জনের হজ করার কোটা নির্ধারিত ছিল। এর মধ্যে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এক লাখ ২০ হাজার এবং সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৭ হাজার ১৯৮ জনের কোটা নির্ধারিত ছিল।
বিশ্বব্যাপী মহামারি করােনাভাইরাসের কারণে এ বছর বাংলাদেশ থেকে কেউ হজে যেতে পারেননি। তবে অনেকে চূড়ান্তভাবে নিবন্ধন করে রেখেছিলেন। এর মধ্যে অল্পকিছু ব্যক্তি তাদের টাকা ফেরত নিয়ে নিবন্ধন বাতিল করেছেন। বাকিরা আগামী বছর হজে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন। বর্তমানে মােট ৬২ হাজার ৩১০ জনের চূড়ান্ত নিবন্ধন রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় তিন হাজার ১০৪ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫৯ হাজার ২১০ জন।
[caption id="attachment_1154" align="aligncenter" width="1015"] বিজ্ঞাপন[/caption]
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, যেসব হজযাত্রী টাকা উত্তোলন করেননি তারা আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে হজ পালনে অগ্রাধিকার পাবেন। আর যারা টাকা উত্তোলন করে ফেলেছেন তাদের আগামী বছর হজে যেতে নতুন করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এ জন্য করােনা পরিস্থিতি উন্নতি সাপেক্ষে আগামী বছর হজ সম্পন্নের আশায় আবারও হজের প্রাক-নিবন্ধন চলছে।
এ পর্যন্ত এক লাখ ৬২ হাজার ৩২০ জন প্রাক-নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় তিন হাজার ৩৬০ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এক লাখ ৫৮ হাজার ৯৬০ জন।
[caption id="attachment_1148" align="aligncenter" width="1546"] বিজ্ঞাপন[/caption]
মোবাইল: ০১৭১৭-৯১০৭৭৭
ইমেইল: newsamod@gmailcom
www.amodbd.com