পাশে আছি কোভিট -১৯ সেবা এই শ্লোগানে সামনে রেখে শেখ রাসেল ফাউন্ডেশন নিউইয়র্ক এর সভাপতি করোনাযোদ্ধা দেবিদ্বার উপজেলার কৃর্তি সন্তান ডাঃ ফেরদৌস খন্দকার'র ‘সেচ্ছাসেবকরা উপজেলার রাজামেহার গ্রামের প্রত্যান্ত অঞ্চলে অবহেলিত একটি গুচ্ছগ্রামের অর্ধশত অসহায় পরিবারের সদস্যদের মাঝে পৌঁছে দিলেন খাদ্য উপহার সামগ্রী। খাদ্য উপহার পেয়ে রাজামেহার গুচ্ছগ্রামের অধিবাসী ও রাজামেহার ইউনিয়ন গ্রামপুলিশ নেপাল চন্দ্র জানান, ১৯৯৮সালের বণ্যায় আমরা ১৩টি মুসলিম ও ৭টি হিন্দু পরিবারসহ মাট ২০টি পরিবার এ আবাসন প্রকল্পের আওতায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে আসছি। বর্তমানে ২০ পরিবার থেকে প্রায় ৫০ পরিবারে উন্নীত হয়েছে। আমাদের এ গুচ্ছগ্রামের হিন্দু- মুসলিমরা ধর্মের ভেদাভেদের উর্ধে থেকে অসাম্প্রদায়িক মানসিকতা নিয়ে আমরা একই সাথে বিগত ২৪ বছর যাবৎ একত্রে বসবাস করে আসছি। তবে এটা সত্য করোনাকালের এ চলমান লকডাউনে সরকার, বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যাক্তি পর্যায়ের ত্রানসামগ্রী থেকে উক্ত আশ্রয়ন প্রকল্পের অসহায়, দরিদ্র, কর্মহীন ও বিপদগ্রস্থ্যরা বঞ্চিত। আমরা ডাঃ ফেরদৌস খন্দকার এর দেওয়া খাদ্য উপহার সামগ্রী পেয়ে আনন্দিত।
এতে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক এবিএম আতিকুর রহমান বাশার, বাংলাদেশ শিক্ষাসেবা ফাউন্ডেশন’র দেবীদ্বার উপজেলা শাখার সাধারন সম্পাদক মোঃ মাহববুর আলম, ‘পাশে আছি কোভিড-১৯ সেবা’ টিম’র সমন্বয়ক শাহীনূর আক্তার লিপি, মনির হোসেন, আব্দুর রহমান ভূইয়া, রীমা আক্তার, আয়শা আলী মুক্তাসহ সেচ্ছাসেবক টিমের সদস্যবৃন্দ।
এসময় বাংলাদেশ শিক্ষা সেবা ফাউন্ডেশন দেবিদ্বার উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাহবুব আলম বলেন, শেখ রাসেল ফাউন্ডেশন নিউইয়র্ক এর সভাপতি ডাঃ ফেরদৌস খন্দকার এর অর্থায়নে দেশের এই ক্রান্তিকালে, সারাদেশে কঠোর লকডাউনে শ্রমজীবী দিনমজুররা যখন কর্মহীন হয়ে পড়েছে, তাদের কথা ভেবে খাদ্য উপহার বিতরণ, করোনায় আক্রান্তদের এ্যাম্বুলেন্স, অক্সিজেন, ঔষধ, খাদ্য ও ফলফলাদীসহ চিকিৎসা সহায়তাদানের পাশাপাশি নির্ধারিত হটলাইন মোবাইল নম্বরে ফোনে যোগাযোগ করা মাত্রই খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।
--সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।।
মোবাইল: ০১৭১৭-৯১০৭৭৭
ইমেইল: newsamod@gmailcom
www.amodbd.com