প্রতিনিধি।।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মোঃ শাহজাহান কবীর বলেন, পতিত জমি চাষের আওতায় এনে দেশের চাহিদা মিটিয়ে কৃষি পণ্য বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব। মাটির স্বাস্থ্য ঠিক রেখে পতিত জমিগুলোকে চাষের আওতায় আনতে হবে। সকল গবেষণা প্রতিষ্ঠান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, বিএডিসিসহ কৃষি বিভাগের সকল প্রতিষ্ঠান একসাথে কর্মপরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। কুমিল্লা অঞ্চলে আউশ, আমন ও বোরো এ তিন মৌসুমেই ধানের আবাদ হয়। তাই এলাকা উপযোগী অধিক ফলনশীল ধানের জাত নির্বাচন করে শস্যবিন্যাস বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে আবাদ বৃদ্ধি করতে হবে। কুমিল্লা অঞ্চলে ধানের টুংরো ও ব্লাষ্ট রোগের আক্রমণ বেশি হয়। তাই এখানে এসব রোগ প্রতিরোধী ধানের জাত চাষ করাই উত্তম। কাঙ্খিত ফলনের জন্য সেচ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে সেচ বাস্তবায়ন করতে হবে।
ব্রি আঞ্চলিক কার্যালয় কুমিল্লার গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম জোরদার করার মাধ্যমে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ কর্মসূচির আওতায় আঞ্চলিক কার্যালয়, কুমিল্লার হল রুমে সোমবার আয়োজিত সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লা অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোহিত কুমার দে। সভাপতিত্ব করেন ব্রি কুমিল্লার প্রধান বৈজ্ঞনিক কর্মকর্তা ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ব্রি কুমিল্লার ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ মামুনুর রশিদ ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এ কে এম সালাহ্উদ্দিন।
মোবাইল: ০১৭১৭-৯১০৭৭৭
ইমেইল: newsamod@gmailcom
www.amodbd.com