প্রতিনিধি।।
শান্তিপূর্ণ সমাজের জন্য রাজনৈতিক সৌহার্দ্যের বিকল্প নেই। রাজনৈতিক শক্তি গুলোর মধ্যে সৌহার্দ্য সৃষ্টি হলে সমাজে সম্প্রীতির চর্চা শক্তিশালী হয়। রাজনৈতিক সৌহার্দ্য থাকলে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী মত একসাথে দেশের কল্যাণে কাজ করতে পারে। দলগুলোর মধ্যে সৌহার্দ্য থাকলে তাদের প্রতি জনগণের আস্থাও বৃদ্ধি পায়। সৌহার্দ্যমূলক ছোট বিষয়গুলোকেও গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ইতিবাচক ভাবে তুলে ধরতে হবে।
রবিবার কুমিল্লা নগরীর একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত রাজনৈতিক সৌহার্দ্যের সংস্কৃতি এগিয়ে নেয়ার পকিল্পনা শীর্ষক কর্মশালায় বক্তারা এই সব বিষয় তুলে ধরেন। ইউ কে এইড’র সহায়তায় ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত বাংলাদেশে নাগরিক ক্ষমতায়নে রাজনৈতিক জবাবদিহিতা শক্তিশালী করা প্রকল্পের আওতায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় আওয়ামী লীগ, বিএনপির নেতারা তাদের মতামত লিখিত উপস্থাপন করেন।
মাল্টিপার্টি অ্যাডভোকেসি ফোরাম কুমিল্লার সভাপতি বদরুল হুদা জেনুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, সুজন কুমিল্লার সভাপতি শাহ মোহাম্মদ আলমগীর খান, সচেতন নাগরিক কমিটি কুমিল্লার সহ-সভাপতি নিখিল চন্দ্র রায়, ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের সিনিয়র রিজিওনাল ম্যানেজার আবুল বাশার ও নারী নেত্রী রাশেদ আখতার প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল সুষ্ঠু ধারার গণতন্ত্র চর্চায় ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশে এবং ২০১৮ সাল থেকে কুমিল্লায় কাজ করছে। এর ধারাবাহিকতায় এই কর্মশালার আয়োজন করে।
মোবাইল: ০১৭১৭-৯১০৭৭৭
ইমেইল: newsamod@gmailcom
www.amodbd.com