‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

প্রতিনিধি।।
উত্তম কৃষি চর্চায় বিষমুক্ত ফসল উৎপাদন হবে। কমবে রোগ ব্যাধি। কমবে উৎপাদন খরচ। কৃষি হবে লাভজনক। কৃষি পণ্য বিদেশে রপ্তানি করা যাবে। উত্তম কৃষি চর্চায় বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা। প্রোগ্রাম অন অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্ট্রাপ্রেনারশিপ অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) প্রোগ্রামের আঞ্চলিক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। রোববার (১৮ মে) কুমিল্লা বার্ড সম্মেলন কক্ষে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লা অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আজিজুর রহমান। প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা,প্রকল্প বাস্তবায়ন ও আইসিটি উইং) মো. আবদুস সাত্তার। বিশেষ অতিথি ছিলেন বারি কুমিল্লার চীফ সায়েন্টিফিক অফিসার ড.মো. হায়দার হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কুমিল্লার উপ-পরিচালক আইউব মাহমুদ,বারি‘র এপিডি ড.মোহাম্মদ আবদুল কাদির, পার্টনার প্রকল্পের ডিপিডি মো.রাকিবুজ্জামান খান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পার্টনার প্রকল্পের এপিডি ড.গৌর গোবিন্দ দাস। স্বাগত বক্তব্য রাখেন পার্টনার কুমিল্লা অঞ্চলের সিনিয়র মনিটরিং অফিসার সারোয়ার জামান। পার্টনারের উপজেলা পর্যায়ের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন বুড়িচং উপজেলা কৃষি অফিসার আফরিণা আক্তার,নবীনগর উপজেলা কৃষি অফিসার জাহাঙ্গীর আলম লিটন,শাহরাস্তি উপজেলা কৃষি অফিসার আয়েশা আক্তার ও দেবিদ্বার উপজেলা কৃষি অফিসার বানিন রায়।
কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন বারি কুমিল্লার ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড.মুক্তার হোসেন ভূঞা,লাকসাম উপজেলা কৃষি অফিসার আল- আমিন,উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা সুলতানা ইয়াসমিন,কৃষক রফিক আহমেদ ও এমদাদুল হক প্রমুখ।
এসময় বক্তারা নানা সমস্যা সম্ভাবনার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহ,জলাবদ্ধতা দূরীকরণ ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমণ আয়োজনের ওপর গুরুত্ব প্রদান করেন।
