‘অস্বাস্থ্যকর ড্রাম ওয়েল হতে পারে স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ’
অফিস রিপোর্টার।।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট (বিএসটিআই) মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম বলেছেন, ভোজ্যতেল সংরক্ষণে ব্যবহৃত অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা ড্রাম ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ড্রাম ওয়েলে ভিটামিন ‘এ’ এর ঘাটতি থাকে। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রোগ যেমন-রাতকানা, অন্ধত্ব, গর্ভকালীন মাতৃমৃত্যুসহ নানাবিধ শারীরিক সমস্যা। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) কুমিল্লা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক এডভোকেসি সভায় যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন তিনি। সভায় কুমিল্লার বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়িক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএসটিআই মহাপরিচালক ফেরদৌস আলম প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, ইতোপূর্বে ভোজ্য লবণ পণ্যে আয়োডিনযুক্ত করে বিক্রি, বিতরণ ও বাজারজাতকরণ বাধ্যতামূলক করায় গলগন্ড বা গ্যাগ রোগ নির্মূলে ব্যাপক সফলতা পাওয়া গেছে। বর্তমানে আয়োডিন বিহীন খোলা লবণ বিক্রি, বিতরণ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ আছে। ভোজ্যতেল রিফাইনারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় এবং বিএসটিআইয়ের তত্বাবধানে দেশে বোতলজাত ভোজ্যতেলে সঠিক মাত্রার (১৫-৩০ পিপিএম) ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধকরণ বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের মাধ্যমে ভোক্তা পর্যায়ে ভিটামিনের মাত্রা নিশ্চিত করা হচ্ছে। কিন্তু রিফাইনারি প্রতিষ্ঠানগুলো বোতলের পাশাপাশি দীর্ঘদিনের প্রচলিত অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা ড্রামে ভোজ্যতেল বিক্রি, বিতরণ ও বাজারজাত অব্যাহত রাখায় জনসাধারণের সঠিক মাত্রার (১৫-৩০ পিপিএম) ভিটামিন ‘এ’ গ্রহণ নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এছাড়া ড্রামে খোলা তেল বিক্রি বিতরণে ভেজাল মিশ্রিতকরণের সুযোগ থাকায় এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী সয়াবিন তেলের নামে পাম অয়েল অথবা পাম অলিন বিক্রি করে জনসাধারণকে প্রতারণা করে আসছে। ব্যবহৃত কেমিক্যালের ড্রামে তেল পরিবহন করায় তেলের গুণগতমানও ঠিক থাকে না। তেলের ড্রাম পরিস্কার করার সুয়োগ না থাকা এবং একই ড্রাম বারবার ব্যবহার করায় মারাত্মক রোগ জীবাণু ছড়ানোর আশংকা থাকে। যা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি স্বরূপ। সুস্থ ও কর্মক্ষম জাতি গঠনে খোলা ড্রামে ভোজ্যতেল বিক্রি, বিতরণ বন্ধ করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই বলে উল্ল্যেখ করেন বিএসটিআই মহাপরিচালক।
বিএসটিআই ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এডভোকেসি সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান, কুমিল্লা দোকান মালিক সমিতির সভাপতি সানাউল হক, সাধারণ সম্পাদক আতিকুল্লাহ খোকনসহ খাদ্য অধিদফতর, বিএসটিআই, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরসহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দফতরের কর্মকর্তারা।
বিএসটিআই মহাপরিচালক ফেরদৌস আলম প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, ইতোপূর্বে ভোজ্য লবণ পণ্যে আয়োডিনযুক্ত করে বিক্রি, বিতরণ ও বাজারজাতকরণ বাধ্যতামূলক করায় গলগন্ড বা গ্যাগ রোগ নির্মূলে ব্যাপক সফলতা পাওয়া গেছে। বর্তমানে আয়োডিন বিহীন খোলা লবণ বিক্রি, বিতরণ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ আছে। ভোজ্যতেল রিফাইনারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় এবং বিএসটিআইয়ের তত্বাবধানে দেশে বোতলজাত ভোজ্যতেলে সঠিক মাত্রার (১৫-৩০ পিপিএম) ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধকরণ বাস্তবায়ন করা হয়েছে এবং নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের মাধ্যমে ভোক্তা পর্যায়ে ভিটামিনের মাত্রা নিশ্চিত করা হচ্ছে। কিন্তু রিফাইনারি প্রতিষ্ঠানগুলো বোতলের পাশাপাশি দীর্ঘদিনের প্রচলিত অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা ড্রামে ভোজ্যতেল বিক্রি, বিতরণ ও বাজারজাত অব্যাহত রাখায় জনসাধারণের সঠিক মাত্রার (১৫-৩০ পিপিএম) ভিটামিন ‘এ’ গ্রহণ নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এছাড়া ড্রামে খোলা তেল বিক্রি বিতরণে ভেজাল মিশ্রিতকরণের সুযোগ থাকায় এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী সয়াবিন তেলের নামে পাম অয়েল অথবা পাম অলিন বিক্রি করে জনসাধারণকে প্রতারণা করে আসছে। ব্যবহৃত কেমিক্যালের ড্রামে তেল পরিবহন করায় তেলের গুণগতমানও ঠিক থাকে না। তেলের ড্রাম পরিস্কার করার সুয়োগ না থাকা এবং একই ড্রাম বারবার ব্যবহার করায় মারাত্মক রোগ জীবাণু ছড়ানোর আশংকা থাকে। যা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি স্বরূপ। সুস্থ ও কর্মক্ষম জাতি গঠনে খোলা ড্রামে ভোজ্যতেল বিক্রি, বিতরণ বন্ধ করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই বলে উল্ল্যেখ করেন বিএসটিআই মহাপরিচালক।
বিএসটিআই ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এডভোকেসি সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান, কুমিল্লা দোকান মালিক সমিতির সভাপতি সানাউল হক, সাধারণ সম্পাদক আতিকুল্লাহ খোকনসহ খাদ্য অধিদফতর, বিএসটিআই, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরসহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দফতরের কর্মকর্তারা।