লাকসামে সেই মসজিদ অপসারণ নিয়ে বিপাকে মুসল্লিরা
অফিস রিপোর্টার।
কুমিল্লার লাকসামে মসজিদ নির্মাণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন পৌর এলাকার পূর্ব লাকসাম ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন ‘মসজিদে বাইতুল্লাহ’র মুসল্লিরা। সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গায় অস্থায়ী ভাবে নির্মিত মসজিদটি ওই এলাকার সহস্রাধিক মুসল্লির একমাত্র ইবাদতের স্থান। তারা মসজিদটি অন্যত্র অপসারণের ক্ষেত্রে সার্বিক সহযোগিতার জন্য স্থানীয় সরকারমন্ত্রী এবং লাকসাম পৌর প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
মুসল্লিরা জানান, গত কয়েক যুগ ধরে পূর্ব লাকসাম এলাকার সহস্রাধিক মুসিল্ল মসজিদে বাইতুল্লাহতে নিয়মিত নামাজ আদায় করে আসছে। সম্প্রতি সড়ক সংস্কার কাজ নির্বিঘ্ন করতে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গা থেকে মসজিদটি অপসারণের জন্য পৌর প্রশাসনের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এমতাবস্থায় মসজিদের নিজস্ব জায়গা না থাকায় এবং আর্থিক ফান্ড না থাকায় ওই এলাকায় একটি নতুন মসজিদ নির্মাণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন মুসল্লিরা।
এ বিষয়ে স্থানীয় মুসল্লি মারুফ আহমেদ মজুমদার বলেন, ‘পূর্ব লাকসাম এলাকায় কোনো মসজিদ না থাকায় স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সম্মিলিত অর্থায়নে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গায় ‘মসজিদে বাইতুল্লাহ’ গড়ে তুলেছেন। ইতোমধ্যে সড়ক উন্নয়ন কাজের জন্য সওজের জায়গা থেকে মসজিদ সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কিন্তু মসজিদের নিজস্ব কোনো জায়গা নেই এবং আর্থিক কোনো ফান্ডও নেই। যদ্দরুন নতুন করে একটি মসজিদ গড়ে তোলা আমাদের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। এ বিষয়ে আমরা মাননীয় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম মহোদয় এবং লাকসাম পৌরসভার মেয়র অধ্যাপক মোঃ আবুল খায়ের মহোদয়ের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।’
কুমিল্লার লাকসামে মসজিদ নির্মাণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন পৌর এলাকার পূর্ব লাকসাম ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন ‘মসজিদে বাইতুল্লাহ’র মুসল্লিরা। সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গায় অস্থায়ী ভাবে নির্মিত মসজিদটি ওই এলাকার সহস্রাধিক মুসল্লির একমাত্র ইবাদতের স্থান। তারা মসজিদটি অন্যত্র অপসারণের ক্ষেত্রে সার্বিক সহযোগিতার জন্য স্থানীয় সরকারমন্ত্রী এবং লাকসাম পৌর প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
মুসল্লিরা জানান, গত কয়েক যুগ ধরে পূর্ব লাকসাম এলাকার সহস্রাধিক মুসিল্ল মসজিদে বাইতুল্লাহতে নিয়মিত নামাজ আদায় করে আসছে। সম্প্রতি সড়ক সংস্কার কাজ নির্বিঘ্ন করতে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গা থেকে মসজিদটি অপসারণের জন্য পৌর প্রশাসনের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এমতাবস্থায় মসজিদের নিজস্ব জায়গা না থাকায় এবং আর্থিক ফান্ড না থাকায় ওই এলাকায় একটি নতুন মসজিদ নির্মাণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন মুসল্লিরা।
এ বিষয়ে স্থানীয় মুসল্লি মারুফ আহমেদ মজুমদার বলেন, ‘পূর্ব লাকসাম এলাকায় কোনো মসজিদ না থাকায় স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সম্মিলিত অর্থায়নে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গায় ‘মসজিদে বাইতুল্লাহ’ গড়ে তুলেছেন। ইতোমধ্যে সড়ক উন্নয়ন কাজের জন্য সওজের জায়গা থেকে মসজিদ সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। কিন্তু মসজিদের নিজস্ব কোনো জায়গা নেই এবং আর্থিক কোনো ফান্ডও নেই। যদ্দরুন নতুন করে একটি মসজিদ গড়ে তোলা আমাদের পক্ষে প্রায় অসম্ভব। এ বিষয়ে আমরা মাননীয় স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম মহোদয় এবং লাকসাম পৌরসভার মেয়র অধ্যাপক মোঃ আবুল খায়ের মহোদয়ের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।’
আরো পড়ুন: