জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. নাজমুল হাসান জানিয়েছেন, এমন ঘটনা জেলায় খুব বেশি নেই। নরমাল ডেলিভারিতে মায়ের মৃত্যু হারও কম। শিশুরাও ঝুঁকিমুক্ত থাকেন। তবে নরমাল ডেলিভারি বাড়িতে করার কোন সুযোগ নেই। কারণ এতে ঝুঁকি থেকেই যায়। প্রাতিষ্ঠানিক নরমাল ডেলিভারিতে আগ্রহী করতে আমরা সবাই কাজ করছি। বরুড়ার টিম নিয়মিত নরমাল ডেলিভারি করছে। এবং সবাইকে আগ্রহী করতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে।