‘বিনাধান-১৯খরা সহিষ্ণু এবং সেচ সাশ্রয়ী’
প্রতিনিধি।।
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা), উপকেন্দ্র, কুমিল্লার আয়োজনে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই), মেঘনা উপজেলার সহযোগিতায় আউশ ধানের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ছিটিয়ে বপনকৃত বিনাধান-১৯ এর সম্প্রসারণের লক্ষ্যে মাঠ দিবস অনুষ্ঠত হয়। উপজেলার রঘুনাথপুর চন্দনপুরে এই আয়োজন করা হয়।
মাঠ দিবসে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, ডিএই কুমিল্লার উপপরিচালক কৃষিবিদ আইউব মাহমুদ। তিনি কৃষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, বিনাধান-১৯ খরা সহিষ্ণু এবং সেচের পানি সাশ্রয়ী। জীবনকাল কম হওয়ায় একই জমিতে বছরে চারটি ফসলের আবাদ করা যায়। এ জাতটি আউশ এবং আমন মৌসুমেও চাষ করা যায়। আউশ মৌসুমে গড় ফলন হয় হেক্টরে ৩.৮৪ টন ও সর্বোচ্চ ফলন হেক্টরে ৫ টন। আবার আমন মৌসুমে সর্বোচ্চ ফলন ৫.৫ টন হয়ে থাকে। বিনা উপকেন্দ্র, কুমিল্লার ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ আশিকুর রহমানর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা জেলার বীজ প্রত্যয়ন অফিসার মোঃ এহতেসাম রাসুলে হায়দার, বিনা উপকেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ফাহমিনা ইয়াসমিন, তেল জাতীয় প্রকল্পের মনিটরিং অফিসার মোঃ আবু তাহের, মেঘনা উপজেলার উপজেলা কৃষি অফিসার মোহাম্মদ শাহে আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, বিনা উপকেন্দ্র, কুমিল্লার বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোঃ জুয়েল সরকার।